সকলকে আমার পক্ষ থেকে অভিনন্দন। আমাকে অনেকে প্রশ্ন করেন, আমি বাবা মাকে প্রাইভেটভাবে মেন্টরিং করি কি না? জ্বি আমি শুধু মা, বাবা নয় শিক্ষকদের ও মেন্টরিং করে থাকি। আমি একজন পেশাজীবী, আমার এটাই হলো ধর্ম এবং কর্ম। কিছু কথা #আমি আপনাকে ও সেবা দিতে ইচ্ছুক কারন প্রতিটি শিশুর সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেড়ে ওঠার অধিকার আছে আর সেই অধিকার আমাদের করে দিতে হবে। #আমাদের জেনে বুঝে কাজ করতে হবে কারন “এমন টা হয়, বড়ো হলে ঠিক হবে” প্লিজ এই কথাগুলোকে ঘৃণা করতে শিখুন কারন শিশু যদি সেন্সরি ইস্যুস থাকে তবে সে দেরিতে কথা বলবে আর আপনি যদি তথাকথিত চিন্তা করে থাকেন তবে সম্পূর্ণ ভুল করছেন।#শিশু যদি সঠিক বয়সে হামাগুঁড়ি না দেয় বা w পজিশনে বসে তাহলে শিশুর নিয়মিত ব্যয়াম এবং কিছু স্টিমুলেশন দরকার হবে, আর যত তাড়াতাড়ি দেওয়া হবে শিশু তত তাড়াতাড়ি এগিয়ে যাবে মাইলস্টোন এ পৌঁছাতে। #শিশু খুব বেশি খেতে চাওয়া বা একদম কম খেতে না চাওয়া কোনটি ভালো নয়, বিষয়টি অবহেলা করবেন না #শিশুর পায়খানা নিয়মিত কোষ্ট্যকাঠিন্য বা অনেক ঘন ঘন তীব্রগন্ধ যুক্ত পায়খানা কোনটি ভালো না, অবশ্যই ফুড এলার্জি টেস্ট করে নিউট্রশনিস্ট এর কাজ থেকে খাবার তালিকা নিয়ে শিশুকে খাবার দিন কারন “ পেট এ গন্ডগোল থাকলে শিশুর স্বাভাবিক আচরণ আপনি পাবেন না”, শিশু ধীরে ধীরে পিছিয়ে পরবে।#শিশুর ঘুমের সমস্যা থাকতে সমাধান করার চেষ্টা করুন #শিশু অমনযোগী বা লিখতে না চাওয়া কোনটি তার বাহানা নয়, আপনাকে জানতে হবে কোনটি অভিনয় আর কোনটি তার অপরাগতা। এমন অনেক ধরনের ছোট ছোট বিষয় যদি ছোটবয়সে তাচ্ছিল্য করা হয় তাহলে শিশু যেকোন ডিসঅর্ডার হতে পারে আবার বেশি তাচ্ছিল্য করলে ডিসাবিলিটিও হতে পারে সুতারং অবহেলা বা অতিরিক্ত চিন্তা না করে কোয়ালিফায়েড পেশাজীবীর কাজ থেকে সাহায্য নিন। ভাল থাকুন, আপনার শিশু আপনার নয় পৃথিবীর সম্পদ তাই তাকে সুন্দর পরিবেশে বড়ো হতে দিন।
nnn